অনলাইনে আয় করার সব থেকে উপযুক্ত মাধ্যম মাইক্রোফ্রিলেন্সিং। সহজে অনলাইনে আয় করতে অনলাইনে আয় করার ছোট ছোট ফ্রিলেন্সিং ট্রিকসগুলোর প্রতি বেশী মনোযোগী হওয়া উচিত। নতুন ফ্রিলেন্সাররা অনলাইনে আয় করার জন্যে এই প্রক্রিয়া অনুসরণ করলে দ্রুত সফল হতে পারবেন।
মাইক্রো ফ্রিলেন্স প্রযেক্টগুলো সব থেকে বেশী প্রবাইড করছে ফিবার ডট কম। ৫ ডলারের জব প্রবাইড করে থাকে এই সাইটটি। সারা বিশ্বেই এই সাইটের ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে। ফ্রিলেন্সার হিসেবে সাইটটিতে জয়েন করে আপনার ৫ ডলারের জবগুলো সাবমিট করে আয় শুরু করতে পারেন। তবে সাইটের ফি বাবদ ১ ডলার বাদ দিয়ে আপনি প্রতি প্রযেক্ট থেকে ৪ ডলার করে আয় করতে পারেন।
এখন আপনাদের প্রশ্ন হতে পারে, আমি একজন নতুন ফ্রিলেন্সার। আমি তো তেমন কোন কাজই পারি না। তা হলে আমি কিভাবে শুরু করব?
এক্ষেত্রে আমার পরামর্শ হচ্ছে, ফিবার ডট কম বা গিগ বাক্স এর প্রযেক্টগুলো দেখুন। তাহলে বুঝতে পারবেন সেসব সাইটে ক ক্যাটাগরীর কাজ বেশী বিক্রয় হয়। সেসব প্রযেক্ট কিভাবে নিজে তৈরি করতে পারেন তা শিখে নিতে পারেন অথবা এরকম প্রযেক্ট কিনে নিয়ে শুরু করতে পারেন।
এক্ষেত্রে আমার পরামর্শ হচ্ছে, ফিবার ডট কম বা গিগ বাক্স এর প্রযেক্টগুলো দেখুন। তাহলে বুঝতে পারবেন সেসব সাইটে ক ক্যাটাগরীর কাজ বেশী বিক্রয় হয়। সেসব প্রযেক্ট কিভাবে নিজে তৈরি করতে পারেন তা শিখে নিতে পারেন অথবা এরকম প্রযেক্ট কিনে নিয়ে শুরু করতে পারেন।
উদাহরণস্বরুপ, আপনি দেখলেন ভিডিও ক্যাটাগরীর উপর কোন থীম বেশী বিক্রয় হচ্ছে। তাহলে আপনি থীম ফরেষ্ট সাইট থেকে ভালো দেখে এই ক্যাটারীর একটি থীম কিনে নিয়ে সেই থীম দিয়ে আপনি ৫ ডলারের বিনিময়ে ক্লায়েন্টের সারভারে তা ইনসটল করে দিলেন। ফলে মাত্র ৫ ডলারে একজন ক্লায়েন্ট একটি প্রিমিয়াম থীম দিয়ে ওয়েবসাইট বানানোর সুবিধা পাওয়ায় অবশ্যই তারা আপনার থীম কিনবে। কেননা, মার্কেট রেট দিয়ে তাকে কিনতে হলে হয়ত ৩০-৪০ ডলারে থীমটি কিনতে হবে। ৫ ডলারে এই সুবিধা সে পেয়ে গেলে অবশ্যই সে আমার সার্ভিসের প্রতি আগ্রহী হবে। আপনাকে ভালো রেটিং দিবে আর আপনিও আপনার বিক্রয় বাড়াতে পারবেন।
অনেকেই দেখা যায়, এসব সাইটে প্রযেক্ট সাবমিট করার পরও মাসের পর মাস অপেক্ষা করে বিক্রয় করতে পারছেন না। তাদের প্রতি আমার পরামর্শ হচ্চে, আপনি যে প্রযেক্টটির সার্ভিস দিচ্ছেন তার মার্কেট চাহিদা কেমন তা দেখে নিন। প্রয়োজনে আপনার সার্ভিসের ক্যাটাগরী বদলাতে পারেন। তারপর আপনার সার্ভিসটি সোসিয়াল মার্কেটিং, ইউটোব মার্কেটিং, গুগল মার্কেটিং করে বিক্রয় বাড়াতে পারেন।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন